Experience reading like never before
Sign in to continue reading.
"It was a wonderful experience interacting with you and appreciate the way you have planned and executed the whole publication process within the agreed timelines.”
Subrat SaurabhAuthor of Kuch Woh Palছোটবেলা থেকেই তার স্বপ্ন ছিল, তিনি দেশের জন্য কাজ করবেন। তাই তার ইচ্ছা ছিল আর্মিতে যোগ দেওয়ার। প্রায় ৬-৭ বছর বয়স থেকেই দেশের বীর যোদ্ধা ও স্বাধীনতা সংগ্রামীদের জীবনী সমন্ধে জানার ইচ্ছা ছিল তার। আমাদের এই লেখকের নাম হলো প্রকাRead More...
ছোটবেলা থেকেই তার স্বপ্ন ছিল, তিনি দেশের জন্য কাজ করবেন। তাই তার ইচ্ছা ছিল আর্মিতে যোগ দেওয়ার। প্রায় ৬-৭ বছর বয়স থেকেই দেশের বীর যোদ্ধা ও স্বাধীনতা সংগ্রামীদের জীবনী সমন্ধে জানার ইচ্ছা ছিল তার। আমাদের এই লেখকের নাম হলো প্রকাশ রায়। তার জন্ম হয় ১৪ই মার্চ ১৯৯৬ সালে পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি জেলার সাতভেন্ডী গ্রামে। প্রথম শিক্ষা অর্জন করেন পানবাড়ি বর্মনপারা আর আর স্কুলে, তার পর তিনি পানবাড়ি ভবানী হাই স্কুলে ভর্তি হন।
সংসারিক অনটনের বিরুদ্ধে লড়াই করে অনেক পড়ার চেষ্টা করেন, কিন্তু সংসারিক অনটনের সামনে তাকে পরাজয় স্বীকার করতে হলো। হলো না তার স্বপ্ন পূরণ, রয়ে গেলো তার একটা স্বপ্ন। ধীরে ধীরে তিনি সোস্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে দেশের মানুষকে জানাতে শুরু করলেন কারা দেশের জন্য বলিদান দিয়েছেন। আমরা তো সকল দেশপ্রেমিকের কথা জানি না, তাই তিনি সকল দেশপ্রেমিকদের কথা সকলের কাছে তুলে ধরার চেষ্টা করেন।
ধীরে ধীরে তিনি অনেকের মন জয় করলেন সোস্যাল মিডিয়ায় এবং পাঠকদের কথা মতো তিনি বই লিখতে শুরু করলেন। শুরু হলো তাঁর বই লেখা, তিনি তাঁর প্রথম বইয়ের নাম দিলেন ‘ক্ষমা নেই দেশদ্রোহী।’
Read Less...
We were subjugated for almost two hundred years, But this India did not get freedom like this. After the assassination of Siraj-ud-Daula, the British Empire snatched India's independence. Gradually they conquered almost the whole of India. Sirajuddaula was defeated only because of Mir Jafar. Similarly, the reason why this country remained subjugated for two hundred years was because of the birth of a thousand Mir Jafars. After the arrival of the Age of Fire, t
We were subjugated for almost two hundred years, But this India did not get freedom like this. After the assassination of Siraj-ud-Daula, the British Empire snatched India's independence. Gradually they conquered almost the whole of India. Sirajuddaula was defeated only because of Mir Jafar. Similarly, the reason why this country remained subjugated for two hundred years was because of the birth of a thousand Mir Jafars. After the arrival of the Age of Fire, the various plans of the revolutionaries began. The oppression of the British began. The revolutionaries were dissatisfied with the actions of the treacherous traitors. Traitor Nandalal Banerjee handed over Prafulla Chaki, Naren Gonsai betrayed in Alipore bomb case. The injustice done to the revolutionaries by government lawyers Ashutosh Biswas and Shamshul Alam was not tolerated in the revolutionary circles. Therefore, killing traitors first became the main objective of the revolutionaries. At the same time, the revolutionaries noticed the oppressive British officers as well. So this book highlights the murders of traitorous, traitorous and tyrannical British officers. The revolutionaries were successful in the murders. Thousands of young men lost their lives in the struggle to liberate this motherland. From Bengal to the whole of India, the revolutionaries' rampage of the new sunrise began.
We were subjugated for almost two hundred years, But this India did not get freedom like this. After the assassination of Siraj-ud-Daula, the British Empire snatched India's independence. Gradually they conquered almost the whole of India. Sirajuddaula was defeated only because of Mir Jafar. Similarly, the reason why this country remained subjugated for two hundred years was because of the birth of a thousand Mir Jafars. After the arrival of the Age of Fire, t
We were subjugated for almost two hundred years, But this India did not get freedom like this. After the assassination of Siraj-ud-Daula, the British Empire snatched India's independence. Gradually they conquered almost the whole of India. Sirajuddaula was defeated only because of Mir Jafar. Similarly, the reason why this country remained subjugated for two hundred years was because of the birth of a thousand Mir Jafars. After the arrival of the Age of Fire, the various plans of the revolutionaries began. The oppression of the British began. The revolutionaries were dissatisfied with the actions of the treacherous traitors. Traitor Nandalal Banerjee handed over Prafulla Chaki, Naren Gonsai betrayed in Alipore bomb case. The injustice done to the revolutionaries by government lawyers Ashutosh Biswas and Shamshul Alam was not tolerated in the revolutionary circles. Therefore, killing traitors first became the main objective of the revolutionaries. At the same time, the revolutionaries noticed the oppressive British officers as well. So this book highlights the murders of traitorous, traitorous and tyrannical British officers. The revolutionaries were successful in the murders. Thousands of young men lost their lives in the struggle to liberate this motherland. From Bengal to the whole of India, the revolutionaries' rampage of the new sunrise began.
প্রায় দু’শো বছর আমরা ছিলাম পরাধীন, কিন্তু এই বর্তমান ভারতবর্ষ এমনিতেই স্বাধীনতা পায়নি। সিরাজউদ্দৌলাকে হত্যার পর ভারতের স্বাধীনতা ছিনিয়ে নেয় ব্রিটিশ সাম্রাজ্য। ধীরে ধ
প্রায় দু’শো বছর আমরা ছিলাম পরাধীন, কিন্তু এই বর্তমান ভারতবর্ষ এমনিতেই স্বাধীনতা পায়নি। সিরাজউদ্দৌলাকে হত্যার পর ভারতের স্বাধীনতা ছিনিয়ে নেয় ব্রিটিশ সাম্রাজ্য। ধীরে ধীরে প্রায় সারা ভারতবর্ষকে গ্রাস করে নেয় তারা। সিরাজউদ্দৌলা পরাজিত হন একমাত্র মীরজাফরের জন্য। তেমনই এই দেশ দু’শো বছর পরাধীন থাকার কারণ হাজার মীরজাফরের জন্ম হওয়ায়। অগ্নিযুগ আসার পরই শুরু হয় বিপ্লবীদের নানা পরিকল্পনা। শুরু হয় ব্রিটিশদের অত্যাচার। বিশ্বাসঘাতক দেশদ্রোহীদের কাজকর্মে বিপ্লবীরা অসন্তুষ্ট। প্রফুল্ল চাকীকে ধরিয়ে দিলেন দেশদ্রোহী নন্দলাল ব্যানার্জি, আলিপুর বোমা মামলায় বিশ্বাসঘাতকতা করেন নরেন গোঁসাই। সরকারি উকিল আশুতোষ বিশ্বাস ও সামশুল আলমের বিপ্লবীদের প্রতি অন্যায় অবিচার সহ্য হয়নি বিপ্লবী মহলে। তাই দেশদ্রোহীদের আগে হত্যা করায় মূল উদ্দেশ্যে হয়ে দাঁড়ায় বিপ্লবীদের। সাথে করে অত্যাচারী ব্রিটিশ অফিসারদেরও লক্ষ করেন বিপ্লবীরা। তাই এই বইটিতে তুলে ধরা হয়েছে বিশ্বাসঘাতক, দেশদ্রোহী ও অত্যাচারী ব্রিটিশ অফিসারদের হত্যাকাণ্ড। যে হত্যাকাণ্ডে বিপ্লবীরা সফল হয়েছিল। এই মাতৃভূমিকে স্বাধীন করার লক্ষ্যে হাজারো তরুণ যুবক প্রাণ হারান। বাংলা থেকে সমগ্র ভারতবর্ষে শুরু হয় বিপ্লবীদের নতুন সূর্য উদয়ের তাণ্ডব। বিস্মৃতির অতলে হারিয়ে যাওয়া সেই সকল বীরদের কথা তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে এই বইটির মাধ্যমে। যাঁদের বলিদানে আমরা স্বাধীন সূর্যোদয় দেখতে পাচ্ছি। অত্যাচারী ব্রিটিশ অফিসার, বিশ্বাসঘাতক ও দেশদ্রোহীদের হত্যাকাণ্ড নিয়েই বইটির নাম দেওয়া হয়েছে “ক্ষমা নেই দেশদ্রোহী।” আমাদের নতুন প্রজন্মকে জানানো দরকার রক্তক্ষয়ী স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস।
প্রায় দু’শো বছর আমরা ছিলাম পরাধীন, কিন্তু এই বর্তমান ভারতবর্ষ এমনিতেই স্বাধীনতা পায়নি। সিরাজউদ্দৌলাকে হত্যার পর ভারতের স্বাধীনতা ছিনিয়ে নেয় ব্রিটিশ সাম্রাজ্য। ধীরে ধ
প্রায় দু’শো বছর আমরা ছিলাম পরাধীন, কিন্তু এই বর্তমান ভারতবর্ষ এমনিতেই স্বাধীনতা পায়নি। সিরাজউদ্দৌলাকে হত্যার পর ভারতের স্বাধীনতা ছিনিয়ে নেয় ব্রিটিশ সাম্রাজ্য। ধীরে ধীরে প্রায় সারা ভারতবর্ষকে গ্রাস করে নেয় তারা। সিরাজউদ্দৌলা পরাজিত হন একমাত্র মীরজাফরের জন্য। তেমনই এই দেশ দু’শো বছর পরাধীন থাকার কারণ হাজার মীরজাফরের জন্ম হওয়ায়। অগ্নিযুগ আসার পরই শুরু হয় বিপ্লবীদের নানা পরিকল্পনা। শুরু হয় ব্রিটিশদের অত্যাচার। বিশ্বাসঘাতক দেশদ্রোহীদের কাজকর্মে বিপ্লবীরা অসন্তুষ্ট। প্রফুল্ল চাকীকে ধরিয়ে দিলেন দেশদ্রোহী নন্দলাল ব্যানার্জি, আলিপুর বোমা মামলায় বিশ্বাসঘাতকতা করেন নরেন গোঁসাই। সরকারি উকিল আশুতোষ বিশ্বাস ও সামশুল আলমের বিপ্লবীদের প্রতি অন্যায় অবিচার সহ্য হয়নি বিপ্লবী মহলে। তাই দেশদ্রোহীদের আগে হত্যা করায় মূল উদ্দেশ্যে হয়ে দাঁড়ায় বিপ্লবীদের। সাথে করে অত্যাচারী ব্রিটিশ অফিসারদেরও লক্ষ করেন বিপ্লবীরা। তাই এই বইটিতে তুলে ধরা হয়েছে বিশ্বাসঘাতক, দেশদ্রোহী ও অত্যাচারী ব্রিটিশ অফিসারদের হত্যাকাণ্ড। যে হত্যাকাণ্ডে বিপ্লবীরা সফল হয়েছিল। এই মাতৃভূমিকে স্বাধীন করার লক্ষ্যে হাজারো তরুণ যুবক প্রাণ হারান। বাংলা থেকে সমগ্র ভারতবর্ষে শুরু হয় বিপ্লবীদের নতুন সূর্য উদয়ের তাণ্ডব। বিস্মৃতির অতলে হারিয়ে যাওয়া সেই সকল বীরদের কথা তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে এই বইটির মাধ্যমে। যাঁদের বলিদানে আমরা স্বাধীন সূর্যোদয় দেখতে পাচ্ছি। অত্যাচারী ব্রিটিশ অফিসার, বিশ্বাসঘাতক ও দেশদ্রোহীদের হত্যাকাণ্ড নিয়েই বইটির নাম দেওয়া হয়েছে “ক্ষমা নেই দেশদ্রোহী।” আমাদের নতুন প্রজন্মকে জানানো দরকার রক্তক্ষয়ী স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস।
ভারতবাসী একসময় ছিল পরাধীন, ব্রিটিশরা এই দেশে এসেছিল ব্যবসা বাণিজ্য করতে। কিন্তু এই দেশের ধন-সম্পদ দেখে তাঁরা এদেশেই থেকে গেলেন। কি করে এদেশের ধন-সম্পদ লুট করা যায়। এমন একটা স
ভারতবাসী একসময় ছিল পরাধীন, ব্রিটিশরা এই দেশে এসেছিল ব্যবসা বাণিজ্য করতে। কিন্তু এই দেশের ধন-সম্পদ দেখে তাঁরা এদেশেই থেকে গেলেন। কি করে এদেশের ধন-সম্পদ লুট করা যায়। এমন একটা সময় এলো দেশটাই তাদের অধীনে হয়ে গেল। এর পিছনে অনেক দেশদ্রোহীর হাত ছিল অবশ্যই।
ধীরে ধীরে সারা দেশেই শাসন চালাতে লাগলেন। তাদের গোলামী আর কত সইবে ভারতবাসী। তাদের বিরূদ্ধে লড়তে হবে, মাতৃভূমিকে মুক্ত করতে হবে। তাই গর্জে উঠেছিল তাদের বিরূদ্ধে মহাসংগ্রাম। নীল বিদ্রোহ থেকে শুরু করে সাঁওতাল বিদ্রোহ, মুন্ডা বিদ্রোহ আর ১৮৫৭ সালে সিপাহী বিদ্রোহ।
এভাবেই কেটে গেছে প্রায় একশোশো বছর। এরপরেই শুরু হলো ‘অগ্নিযুগে।’ জেগে উঠেছে দেশের তরুণ যুবকেরা। পাঞ্জাব থেকে মহারাষ্ট্র, মহারাষ্ট্র থেকে বিহার, বিহার থেকে ওড়িশা, ওড়িশা থেকে আসাম আর আসাম থেকে সমগ্র বাংলা। বিভিন্ন জায়গায় গড়ে উঠেছিল বিপ্লবী সংগঠন। তাদের মধ্যে একটি সংগঠন ছিল ‘ইন্ডিয়ান রিপাবলিকান আর্মি।’ "চট্টগ্রাম যুব বিদ্রোহ" আমরা সকলেই জানি মাস্টারদা সূর্যসেনের কথা। তারই আহ্বানে সাড়া দিয়েছিল কত নাম জানা-নাজানা তরুণ। ১৮ই এপ্রিল ১৯৩০ সাল, ঘটেছিল চট্টগ্রামে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে মহাবিদ্রোহ, তার পর জালালাবাদ পাহাড়ের মরণপণ লড়াই। সেই লড়াইয়ে প্রাণ হারান ১২ জন তরতাজা তরুণ যুবক। তাদের জীবনী তুলে ধরা হয়েছে এই বইটির মাধ্যমে। জালালাবাদ পাহাড়ের যুদ্ধের কিছুদিন পর শুরু হয় কালারপোলের যুদ্ধ, সেখানে প্রাণ হারান ৪জন তরুণ বিপ্লবী। এই কালারপোল যুদ্ধের তরুণ বিপ্লবীদের জীবনী তুলে ধরা হয়েছে এই বইটির মাধ্যমে। তাই বইটির নাম দেওয়া হয়েছে - "জালালাবাদ থেকে কালারপোল।" আছে আরও বেশ কয়েকজন বিপ্লবীর জীবন কাহিনী। আশা-করি পাঠক-পাঠিকাদের বইটি পড়ে ভালো লাগবে ও জ্ঞানের পিপাসা মেটাবে।
ভারতবাসী একসময় ছিল পরাধীন, ব্রিটিশরা এই দেশে এসেছিল ব্যবসা বাণিজ্য করতে। কিন্তু এই দেশের ধন-সম্পদ দেখে তাঁরা এদেশেই থেকে গেলেন। কি করে এদেশের ধন-সম্পদ লুট করা যায়। এমন একটা স
ভারতবাসী একসময় ছিল পরাধীন, ব্রিটিশরা এই দেশে এসেছিল ব্যবসা বাণিজ্য করতে। কিন্তু এই দেশের ধন-সম্পদ দেখে তাঁরা এদেশেই থেকে গেলেন। কি করে এদেশের ধন-সম্পদ লুট করা যায়। এমন একটা সময় এলো দেশটাই তাদের অধীনে হয়ে গেল। এর পিছনে অনেক দেশদ্রোহীর হাত ছিল অবশ্যই।
ধীরে ধীরে সারা দেশেই শাসন চালাতে লাগলেন। তাদের গোলামী আর কত সইবে ভারতবাসী। তাদের বিরূদ্ধে লড়তে হবে, মাতৃভূমিকে মুক্ত করতে হবে। তাই গর্জে উঠেছিল তাদের বিরূদ্ধে মহাসংগ্রাম। নীল বিদ্রোহ থেকে শুরু করে সাঁওতাল বিদ্রোহ, মুন্ডা বিদ্রোহ আর ১৮৫৭ সালে সিপাহী বিদ্রোহ।
এভাবেই কেটে গেছে প্রায় একশোশো বছর। এরপরেই শুরু হলো ‘অগ্নিযুগে।’ জেগে উঠেছে দেশের তরুণ যুবকেরা। পাঞ্জাব থেকে মহারাষ্ট্র, মহারাষ্ট্র থেকে বিহার, বিহার থেকে ওড়িশা, ওড়িশা থেকে আসাম আর আসাম থেকে সমগ্র বাংলা। বিভিন্ন জায়গায় গড়ে উঠেছিল বিপ্লবী সংগঠন। তাদের মধ্যে একটি সংগঠন ছিল ‘ইন্ডিয়ান রিপাবলিকান আর্মি।’ "চট্টগ্রাম যুব বিদ্রোহ" আমরা সকলেই জানি মাস্টারদা সূর্যসেনের কথা। তারই আহ্বানে সাড়া দিয়েছিল কত নাম জানা-নাজানা তরুণ। ১৮ই এপ্রিল ১৯৩০ সাল, ঘটেছিল চট্টগ্রামে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে মহাবিদ্রোহ, তার পর জালালাবাদ পাহাড়ের মরণপণ লড়াই। সেই লড়াইয়ে প্রাণ হারান ১২ জন তরতাজা তরুণ যুবক। তাদের জীবনী তুলে ধরা হয়েছে এই বইটির মাধ্যমে। জালালাবাদ পাহাড়ের যুদ্ধের কিছুদিন পর শুরু হয় কালারপোলের যুদ্ধ, সেখানে প্রাণ হারান ৪জন তরুণ বিপ্লবী। এই কালারপোল যুদ্ধের তরুণ বিপ্লবীদের জীবনী তুলে ধরা হয়েছে এই বইটির মাধ্যমে। তাই বইটির নাম দেওয়া হয়েছে - "জালালাবাদ থেকে কালারপোল।" আছে আরও বেশ কয়েকজন বিপ্লবীর জীবন কাহিনী। আশা-করি পাঠক-পাঠিকাদের বইটি পড়ে ভালো লাগবে ও জ্ঞানের পিপাসা মেটাবে।
Are you sure you want to close this?
You might lose all unsaved changes.
The items in your Cart will be deleted, click ok to proceed.